উখিয়ায় ২০১৫Ñ২০১৬ অর্থ বছরের অতিদরিদ্রদের জন্য কর্ম সংস্থান কর্মসূচির আওতায় সরকার এ উপজেলার ৫ টি ইউনিয়নের ৩৫ টি প্রকল্পের অধিনে ১৩১৬ জন শ্রমিক বরাদ্ধ দিয়েছেন। এর বিপরীতে প্রত্যক শ্রমিকের জন্য জন প্রতি ২শ টাকা করে মজুরি নির্ধারন করা হয়েছে। ৪০ দিনে এ কর্মসৃজনের আওতায় সরকার ১ কোটি ২১ লাখ ৫ হাজার টাকা বরাদ্ধ দিয়েছে। গতকাল রোববার রাজাপালং ইউনিয়নের ডেইল পাড়া হারুনের বাড়ী হইতে মেহের আলীর বাড়ী পর্যন্ত ও পশ্চিম ডেগলিয়া পালং বকসু পাড়া কবরস্থান হইতে পশ্চিম ডিগলিয়া জামে মসজিদ পর্যন্ত রাস্তা সংস্কার কাজে ৫০ জন শ্রমিক নিয়োগ প্রদান করেন। প্রকল্প সভাপতি ও বিএনপি নেতা মোরশেদ আলম মেম্বার প্রকল্পের কাজ না করে ভ’য়া মাষ্টার রুল দেখিয়ে প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের সাথে আতাঁত করে টাকা আত্ম সাৎয়ের পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে। সে সম্প্রতি কর্মসৃজন প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করায় চট্রগ্রামস্থ দূর্ণীতি দমন কমিশন(দুদুক) এর উপÑ পরিচালক সফিউল্লাহ বাদী হয়ে কর্মসৃজন প্রকল্পের অর্থ আত্মসাৎয়ের দায়ে উখিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। স্থানীয় প্রত্যদশিৃ পেঠান আলী জানান, কর্মসৃজন কাজে প্রতিদিন ৫০ শ্রমিকের মাঝে ৩/৪ জন করে শ্রমিক কাজে আসলেও গতকাল রোববার কোন শ্রমিক প্রকল্পের কাজে উপস্থিত ছিলেন না। আসন্ন ইউপি নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করে ওই টাকা দিয়ে পূনারায় ইউপি নির্বাচন করতে চাই। সে জন্য কর্মসৃজন প্রকল্পের নামকোয়াস্তে শ্রসিক নিয়োগ দেখিয়ে কোন কাজ করছেনা। রাজাপালং ইউনিয়নের টেক অফিসার ম্যাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ রায়ইহানুল ইসলাম জানান, তদন্ত করে প্রকল্প সভাপতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পাঠকের মতামত: